English
  • Twitter
  • Facebook
  • RSS
  • Google+
  • Vimeo
  • Tumblr
  • Pinterest

logo
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা
প্রচ্ছদ
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • অর্থ ও বাণিজ্য
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • লাইফস্টাইল
  • আইন ও আদালত
  • শিক্ষাঙ্গন
  • ধর্ম ও জীবন
  • অন্যান্য
    • প্রবাস
    • উত্তরার খবর
    • রাজধানী
    • সারাবাংলা
    • বিচিত্র খবর
    • ফিচার-সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাৎকার
    • সম্পাদকীয়
    • ছবিঘর
    • ভিডিও
  • উত্তরা

ব্রেকিং নিউজ

uttaranews24 এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন    uttaranews24 সোনারগাঁও-শাহ মখদুম সড়কে অধিকাংশ সময় যানজট    uttaranews24 নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট    uttaranews24 উত্তরা ১২ নং সেক্টরে প্রধান সড়কে রাস্তার উপর নির্মাণ সামগ্রী!    uttaranews24 তুরাগ থানা আ.লীগ এর পক্ষ থেকে সাহারা খাতুন (এমপি)কে ফুলেল শুভেচ্ছা    uttaranews24 ফেসবুকে জানান দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের আত্মহত্যা    uttaranews24 নির্বাচনে জয়-পরাজয়ের ব্যাখা দিলেন সজিব ওয়াজেদ জয়   
  • প্রচ্ছদ
  • তথ্য ও প্রযুক্তি
hi-tech-park

বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে আরও ৭ কোম্পানির নামে জমি বরাদ্দ

গাজীপুরের কালিয়াকৈরে বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটির ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোনে আরও ৭টি কোম্পানিকে প্লট বরাদ্দ প্রদান করেছে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। ইতোমধ্যে ওই কোম্পানিগুলোর সঙ্গে চুক্তি করে তাদের প্লট বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।

আজ সোমবার, বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সভাকক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। এর মাধ্যমে আগামী ৪০ বছরের জন্য বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে ডাটা সফট, আমরা হোল্ডিংস, ডেভ নেট লিমিটেড, স্পেকট্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কনসোর্টিয়াম লিমিটেড, মিডিয়া সফট ডাটা সিস্টেম লিমিটেড, ইউ ওয়াই সিস্টেম লিমিটেড প্রতিষ্ঠানসমূহ বিনিয়োগের সুযোগ পেলো। এর আগে এসবি টেল এন্টারপ্রাইজ গত ২৮ নভেম্বর, তারিখে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়।

বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে ২.৭৫ একর জায়গা বরাদ্দ পেয়েছে ডাটা সফট। কোম্পানিটি এখানে আইটি/আইটিইএস, ডিভাইস মেনুফ্যাকচারিং ও এসেম্বল করবে। এ লক্ষ্যে কোম্পানিটি ৮০.৭৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে, সেইসঙ্গে ২৫০ জনের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করবে।

আমরা হোল্ডিংস এর অনুকূলে ৩.৫০ একর জমি বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে কোম্পানিটি মোবাইল ফ্যাক্টরি স্থাপন করবে এবং আগামী তিন বছরে ২৩১ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। এখানে প্রায় ৫০০ জনের কর্মসংস্থান হবে।

ডেভ নেট লিমিটেডকে দেওয়া হয়েছে ২ একর জমি। এখানে তারা আইটি সার্ভিস, আইওটি প্রোডাক্ট, ডকুমেন্ট স্ক্যানিং, রেকর্ড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে কাজ করবে। কোম্পানিটি এখানে ২০.৭৫ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে, এতে করে প্রায় ৪০০ জনের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।

স্পেকট্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কনসোর্টিয়াম লিমিটেড পাচ্ছে ২ একর জমি। বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটিতে তারা ডাটা সেন্টার ও আইটি প্রোডাক্ট উৎপাদন করবে। কোম্পানিটি এখানে বিনিয়োগ করছে ৭৫ কোটি টাকা।

মিডিয়া সফট ডাটা সিস্টেম লিমিটেডকে দেওয়া হচ্ছে ১ একর জমি। হার্ডওয়্যার পণ্য উৎপাদনের লক্ষ্যে এই কোম্পানিটি বিনিয়োগ করবে ১১.৩৮ কোটি টাকা, এখানে কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে প্রায় ৬০০ জনের।

ইউ ওয়াই সিস্টেম লিমিটেডের অনুকূলে যাচ্ছে ১ একর জমি। কোম্পানিটি এখানে প্রিন্টিড সার্কিট বোর্ড উৎপাদন এবং স্মার্ট হোম ও ফ্লিট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম নিয়ে কাজ করবে। প্রায় ৫০০ জনের কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে কোম্পানিটি এখানে বিনিয়োগ করছে ১৯ কোটি টাকা।

এছাড়া এসবি টেল এন্টারপ্রাইজ গত ২৮ নভেম্বর, তারিখে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়। তারা এখানে মোবাইল ফোন সংযোজন ও উৎপাদন করবে। এই কোম্পানিটি বাংলাদেশে সিম্ফোনি মোবাইল ফোন সংযোজন ও বাজারজাতকরণ করে। তাদেরকে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৮.১৬ একর জমি। কোম্পানিটি এখানে আগামী তিন বছরের মধ্যে প্রায় ১২০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে এবং প্রায় ৩০০০ লোকের কর্মসংস্থান হবে।

এই চুক্তির মাধ্যমে যে ৭টি কোম্পানি বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটির ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোনে ২০.৪১ একর জমি বরাদ্দ পেলো, তারা হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, আইওটি, বিপিও, ট্রেনিং সেন্টার, ডাটা-সেন্টার, মোবাইল ফোন সংযোজন ও উৎপাদন, আরঅ্যান্ডডি প্রভৃতি উচ্চ প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করবে, যা এই হাই-টেক পার্কে প্রায় ৫২৫০ লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। কোম্পানিগুলো এখানে প্রায় ৫৫৮ কোটি টাকা বিনিয়োগ করবে। বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি দেশের প্রথম হাই-টেক পার্ক। এখানে কাজ শুরু করার জন্য প্রথম পর্যায়ে প্রাপ্ত ২৩২ একর জমিকে ৫টি ব্লকে ভাগ করে ডেভেলপার নিয়োগ করা হয়। পরবর্তীতে পার্ক সংলগ্ন ৯৭.৩৩ একর জমি বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের অনুকূলে বরাদ্দ পাওয়া যায়। বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের নির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক সরাসরি বিনিয়োগকারীদের অনুকূলে প্রথম পর্যায়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর ৯টি ও দ্বিতীয় পর্যায়ে আজ ৭টি কোম্পানিকে বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (সচিব) হোসনে আরা বেগম। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের আওতায় নির্মিত/নির্মিতব্য হাই-টেক পার্ক সমূহে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বিভিন্ন হাই-টেক পার্কে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য লন্ডনে সেমিনার, রোডশো-সহ বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। কালিয়াকৈরে ৩৫৫ একর জমির ওপর স্থাপিত ‘বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি’ বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ফ্লাগশিপ প্রকল্প। আমরা আশা করি হাই-টেক পার্ক/সফটওয়ার টেকনোলজি পার্কগুলো সফটওয়্যার, ইলেকট্রনিক্স ইত্যাদি পণ্য রপ্তানি মূল কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠবে।’

চুক্তি স্বাক্ষর অনু্ষ্ঠানে কোম্পানিসমূহের প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিস্তারিত

bangabandhu-sattelite-uttaranews

বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ বুঝে পেল বাংলাদেশ

থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেসের কাছ থেকে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ এর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ বুঝে পেল বাংলাদেশ। পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণসহ স্যাটেলাইটটির সব দায়দায়িত্ব এখন বাংলাদেশের।

শুক্রবার রাজধানীর কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউয়ে থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস বাংলাদেশ কমিউনেকশন স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিসিএসসিএল) কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে স্যাটেলাইটের নিয়ন্ত্রণ বুঝিয়ে দেয় ।

থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস স্যাটেলাইট সিস্টেম নির্মাণকারী ফরাসি একটি প্রতিষ্ঠান। এ প্রতিষ্ঠানের প্রোগ্রাম ম্যানেজার জিল অবাদিয়া বিটিআরসির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জহুরুল হকের কাছে ‘ট্রান্সফার অব টাইটেল’ হস্তান্তর করেন।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বলেন, আজকের দিন দেশের মানুষের জন্য স্মরণীয় দিন। এ স্যাটেলাইট কতদিনে লাভজনক হবে তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এটি বাংলাদেশের একটি অর্জন, একটি গর্বের বিষয়।

গত ১২ মে বাংলাদেশ সময় রাত ২টা ১৪ মিনিটে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট। স্যাটেলাইটের ৪০টি ট্রান্সপন্ডার আছে। যার ২০টি দেশের মধ্যে ব্যবহার করা হবে। আর বাকি ২০টি ভাড়া দেওয়া হবে বিদেশে।

প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা খরচ করে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট তৈরি করা। এর মাধ্যমে বিশ্বের ৫৭তম দেশ হিসেবে নিজস্ব স্যাটেলাইটের মালিক হয় বাংলাদেশ। গাজীপুরের তেলিপাড়া এলাকায় বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইটের প্রধান গ্রাউন্ড স্টেশন অবস্থিত। আর এর সাপোর্টিং গ্রাউন্ড স্টেশন রাঙামাটিতে।

বিস্তারিত

INU

মানবকল্যাণে চাই নিরাপদ, সহজলভ্য, বাকস্বাধীন ইন্টারনেট : তথ্যমন্ত্রী

তথ্যমন্ত্রী ও বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের প্রেসিডেন্ট হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ক্রমপ্রসারমান ডিজিটাল জগতকে মানুষ ও সমাজের কল্যাণে কাজে লাগাতে প্রয়োজন নিরাপদ, সহজলভ্য, বাকস্বাধীন, বিশ্বাসযোগ্য ও টেকসই ইন্টারনেট ব্যবস্থাপনা।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের দিনব্যাপী ১৩ তম বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
হাসানুল হক ইনু বলেন, প্রসারিত ডিজিটাল সমাজের জন্য ইন্টারনেট নিয়ন্ত্রণ নয়; ব্যবস্থাপনায় মনোযোগী হতে হবে। এজন্য ডিজিটাল বৈষম্য ঘুচিয়ে গণতন্ত্রায়ণ নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, গণতন্ত্র ও ডিজিটাল সমাজকে বাঁচাতে হলে ডিজিটাল সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ঐক্যমত থাকতে হবে। যারা এর বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় তারা জাতীয় শত্রু।
ইন্টারনেটের বিষয়ে গবেষণা জোরদার করতে হবে জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বিগ ডাটা না জানলে আমাদের নগর পরিকল্পনা করা সম্ভব হবে না। তাই এখনই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে বিগডাটা বিষয়টি অন্তর্ভূক্ত করতে হবে।
হাসানুল হক ইনু বলেন, মানব সমাজের উপকারেই ইন্টারনেট ব্যবহার হবে। ক্ষতির জন্য নয়। তাই আগামী দিনের ডিজিটাল সমাজ ব্যবস্থাপনার জন্য স্থানীয় পর্যায়ে ‘ইন্টারনেট প্রশাসন’ এখন আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। প্রাপ্যতা, সহজলভ্যতা, টেকসই, প্রবেশগম্যতা ও অন্তর্ভূক্তির নীতি বাস্তবায়নের পাশাপাশি বিশ্বাসযোগ্যতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্যই প্রয়োজন ইন্টারনেট প্রশাসনের।
মানবাধিকার ও বাকস্বাধীনতাবান্ধব ডিজিটাল সমাজ গড়ে তুলতে ইন্টারনেটের প্রশাসনকে সার্বজনীন হতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, সব বয়স, লিঙ্গ ও শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে ইন্টারনেট ছড়িয়ে দেয়ার বা এর সঙ্গে পরিচিত করিয়ে দেয়ার কাজে রাষ্ট্রের আরো মনোযোগী হতে হবে। এক্ষেত্রে মাতৃভাষায় ইন্টারনেট চর্চার আইনগত বাধ্যবাধকতা দরকার। তাহলেই বাংলা বিষয়বস্তুর উন্নয়ন হবে।
সম্মেলনের উদ্বোধনী পর্বে বক্তব্য রাখেন বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. আকরাম এইচ চৌধুরী ও ফ্রেডরিক নওম্যান ফাউন্ডেশন ফর ফ্রিডোম, বাংলাদেশ আবাসিক প্রতিনিধি ড.নাজমুল হোসাইন।
এছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড.আবু জাফর মু. সাইফুল আলম ভূইয়া, বিটিআরসি’র মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোস্তাফা কামাল, বিএনএনআরসি’র প্রধান নির্বাহী এএইচএম বজলুর রহমান, সাউথ এশিয়া আর্টিকেল ১৯ এর আঞ্চলিক প্রতিনিধি ফারুক ফয়সাল, এফবিসিসিআই পরিচালক শাফকাত হায়দার, ডট অর্গ উপদেষ্টা টিআই নুরুল কবির, আইএসপিএবি প্রেসিডেন্ট আমিনুল হাকিম বক্তব্য রাখেন। বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল হক অনু সম্মেলন পরিচালনা করেন।- বাসস

বিস্তারিত

legal notice against SIM operators

প্রতারণা বন্ধে মোবাইল কোম্পানিগুলোকে লিগ্যাল নোটিশ

বাংলাদেশের মোবাইল কোম্পানিগুলোর বেআইনি ও স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ড বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক, এয়ারটেলসহ বিভিন্ন মোবাইল ফোন অপারেটরে খুদে বার্তার (এসএমএস) মাধ্যমে সাধারণ গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা বন্ধ করা এবং এসব খুদে বার্তায় (এসএমএস) পাঠানো সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করার কথা নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।

রোববার মানবাধিকার সংগঠন ‘ল অ্যান্ড লাইফ ফাউন্ডেশন’ এর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব রেজিস্ট্রি ডাকযোগে এ নোটিশ পাঠান।

আগামী দুই দিনের মধ্যে আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিটিআরসি, গ্রামীণফোন লিমিটেড, রবিএক্সিয়াটা লিমিটেড, এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড, বাংলালিংক লিমিটেড, টেলিটক লিমিটেডকে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

হুমায়ুন কবীর পল্লব জানান, নোটিশের জবাব আগামী দুই দিনের মধ্যে না দিলে হাইকোর্টে রিট করা হবে।

নোটিশে দাবি করা হয় যে, বাংলাদেশের মোবাইল কোম্পানিগুলো গ্রাহকদের সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন বেআইনি পদক্ষেপের মাধ্যমে তাদের হয়রানি করে থাকে, যা প্রকারান্তরে গ্রাহকদের সাথে প্রতারণার শামিল। গ্রাহকদের অব্যবহৃত ইন্টারনেট ডাটা নির্দিষ্ট মেয়াদের পর পরবর্তী ইন্টারনেট প্যাকেজের সঙ্গে যোগ করা, সকল খুদে বার্তা বাংলা ভাষায় প্রেরণ, সকল অফারের সাথে বিস্তারিত শর্তাবলী প্রেরণ, গ্রাহকের সম্মতি ব্যতিত কোন প্যাকেজ বা অফার চালু না করা, তরুণসমাজের জন্য ক্ষতিকর সীমিত সময়ের ইন্টারনেট প্যাকেজ অফার না করা, গ্রাহকদের মোবাইলে অনবরত বাণিজ্যিক খুদে বার্তা পাঠানো বন্ধ, গ্রাহকদের মোবাইল নাম্বারসহ ব্যক্তিগত তথ্য বাণিজ্যিক কোম্পানির কাছে হস্তান্তর না করা, প্রতারণামূলক রিচার্জ অংক যেমন: ১৯, ৩৯, ৪৯, ২১, ১১ ইত্যাদির মাধ্যমে কোনো প্যাকেজ নির্ধারণ না করা, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ২৮২৮, ২০০০, ২০০৮, ২৩২৩ জাতীয় নাম্বার থেকে গ্রাহককে ফোন কোম্পানির মাধ্যমে ফোন দিয়ে বিরক্ত না করা, ২৬ পয়সায় কেনা ১ জিবি ইন্টারনেট গ্রাহকদের নিকট ২০০ টাকার অধিক টাকায় বিক্রি না করা, বোনাস ইন্টারনেট ব্যবহার সময় কোম্পানিগুলোর সার্ভার দুর্বল করে রেখে এমবি/জিবি কেটে না নেওয়া, ফেসবুকসহ সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট খোলার ক্ষেত্রে এনআইডি কার্ডের ব্যবহার ও পর্নোগ্রাফিসহ অন্যান্য অনাকাঙ্ক্ষিত সাইট বন্ধের ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নোটিশে বলা হয়েছে।

বিস্তারিত

ইনু-উত্তরা নিউজ

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন গণমাধ্যমের জন্য করা হয়নি- তথ্যমন্ত্রী

 তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন গণমাধ্যমের জন্য করা হয়নি।
গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীর অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘এর আগে সম্পাদক পরিষদের সঙ্গে কথা হয়েছিলো। তখন বলেছিলাম মন্ত্রিপরিষদে উত্থাপন করবো। আজ মন্ত্রিপরিষদে এই আইন নিয়ে প্রধানমন্ত্রী খোলামেলা আলোচনা করেছেন। এরপরও যদি এই আইন নিয়ে কোনো আলোচনা থাকে, তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও মন্ত্রণালয় আলোচনা করে দেখবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বলেছেন- এই আইন করা হয়েছে শিশুদের নিরাপত্তা, সাইবার অপরাধী, হ্যাকার ও ডিজিটাল সমাজের নিরাপত্তার জন্য। কোনো অবস্থায়ই গণমাধ্যমের জন্য করা হয়নি। এই আইনের কোনো জায়গায় গণমাধ্যম কর্মীদের কথা বলা হয়নি।’ তিনি বলেন, এরপরও যদি এই আইন নিয়ে কোনো আলোচনা থাকে, তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও মন্ত্রণালয় আলোচনা করে দেখবে’।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘নারী বাদ দিলে অর্থনীতি হয় খোঁড়া, আর গণতন্ত্র হয় পঙ্গু। গণতান্ত্রিক ও আধুনিক ডিজিটাল সমাজ গড়তে দেশের অর্থনীতিতে নারীদের অবদান গণনায় আনতেই হবে।’
এরআগে তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু আজ ১৫ অক্টোবর আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে উইমেন জার্নালিস্ট নেটওয়ার্ক বাংলাদেশ-ডব্লিউজেএনবি এবং মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের যৌথ আয়োজনে ‘অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীর অবদান’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।
মহান মুক্তিযুদ্ধে এদেশের নারীদের অবদানকে অসামান্য বলে বর্ণনা করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের বিস্ময়কর উন্নয়নের পেছনে গৃহকর্মের পাশাপাশি শষ্য উৎপাদন, পশুপালন, মৎস্যচাষ এবং তৈরি পোষাক উৎপাদনসহ বিভিন্ন খাতে গ্রাম ও শহরের নারীদের অবদান অসামান্য।’
‘নারীদের শিক্ষা, সম্পদ, ক্ষমতায়ন ও কাজের সুযোগ প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে সরকারের পাশাপাশি সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে’, বলেন ইনু।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক শাহ আলমগীর, নিউজ টোয়েন্টিফোর টিভি’র প্রধান বার্তা সম্পাদক শাহনাজ মুন্নী, বার্তা সম্পাদক আঙ্গুর নাহার মন্টি প্রমুখ।

বিস্তারিত

prime m_utnews24__22456

টেলিভিশনগুলোকে শিক্ষামূলক সম্প্রচারে যেতে হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর প্রতি মুনাফার পাশাপাশি সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে শিক্ষামূলক সম্প্রচারে মননিবেশ করার আহবান জানিয়েছেন।

বুধবার প্রধানমন্ত্রী তার তেজগাঁওস্থ কার্যালয়ে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল মালিকদের সংগঠন অ্যাসেসিয়েশন অব প্রাইভেট টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (এটিসিও) এর নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ আহ্বান জাানান। খবর বাসসের

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনগণ মনোরঞ্জনের জন্য যে টেলিভিশন দেখে সেটাকে শিক্ষার একটি অন্যতম মাধ্যম হিসেবে তার নিজের উন্নয়ন এবং সমাজ বিনির্মাণেও ব্যবহার করা যায়।’

‘সবাই সবার লাভের বিষয়টা দেখবে, কিন্তু সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধটাও গুরুত্বপূর্ণ। কাজেই টেলিভিশন চ্যানেলগুলো তাদের সামাজিক দায়িত্ববোধ থেকেই বেশি বেশি শিক্ষামূলক সম্প্রচারে যেতে হবে,’ যোগ করেন শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের লক্ষ্য নতুন নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। পাশাপাশি আমরা দেশকে যে কোন অপশক্তির কবল থেকে দূরে রাখতে চাই। গণমাধ্যম বিশেষ করে টেলিভিশন চ্যানেলগুলো দেশের শিক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি এবং ক্রীড়ার বিকাশে ভূমিকা রেখে এক্ষেত্রে কার্যকরী অবদান রাখতে পারে।

খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, আলোকিত সমাজ বিনির্মাণ, পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান প্রভৃতি ক্ষেত্রে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যাণেলগুলো ভূমিকা রাখেতে পারে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব চ্যানেলে এই সব অনুষ্ঠান বেশি বেশি সম্প্রচার করা হলে মানুষের নানা বদ অভ্যাসেরও পরিবর্তন আসতে পারে।

তিনি বলেন, যত বেশি এগুলোর সম্প্রচার হচ্ছে মানুষের মধ্যেও পরিবর্তন আসছে, আমরা দেখতে পাচ্ছি।

এ সময় তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং তথ্য প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম উপস্থিত ছিলেন।

এটিসিও’র চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান, পরিচালক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সিনিয়র সহসভাপতি মোজাম্মেল বাবু এবং ইন্ডিটেনডেন্ট টেলিভিশনের নাজমুল হাসান পাপন এমপি এ সময় এটিসিও প্রতিনিধি দলের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান, তথ্য সচিব আব্দুল মালেক, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এবং প্রধান তথ্য কর্মকর্তা কামরুন্নাহার এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমাজে যেস কোন অশুভ কাজ না হয় সমাজটা যেন সুন্দরভাবে গড়ে উঠতে পারে, সমাজকে যেন আমরা এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি এবং মানুষের শিক্ষা-দীক্ষা সেটা যেন আরো বিকশিত হতে পারে, আমাদের সাংস্কৃতিক চর্চাটা যেন আরো বিকশিত হয়, সাহিত্য চর্চটা বিকশিত হয়, সেই সাথে আমাদের খেলাধূলা বিকশিত হতে পারে যেটা মানুষের শারিরীক ও মানসিক বিকাশের সাথে সাথে চরিত্র গঠনসহ সবদিক থেকে সহযোগিতা করবে সেই বিষয়গুলো আপনারা আপনাদের টেলিভিশনে সম্প্রচার করবেন।

তিনি বলেন, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস সমগ্র বিশ্বব্যাপীই একটা সমস্যা যদিও এখন পর্যন্ত আমাদের দেশে এই জঙ্গিবাদ সন্ত্রাসকে আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু এর উপর সারাক্ষণ আমাদের নজরদারি রাখতে হচ্ছে কোথাও যেন কোনরকম এটা মানুষের ক্ষতি করতে না পারে। দেশকে আর্থসামাজিকভাবে উন্নয়ন করতে হলে দেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় থাকা অপরিহার্য; বলেন প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৮৬ ভাগে উন্নীত করার প্রসঙ্গ টেনে বলেন, এটা এত সহজ কাজ নয়, এজন্য কিন্তু আমাদের শ্রম দিতে হয়েছে,খাটতে হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতার দেখানো পথেই তার সরকার ৫ বছর মেয়াদি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা এবং ১০ বছর মেয়াদি প্রেক্ষিত পরিকল্পনা গ্রহণ এবং তা সফলভাবে বাস্তবায়নেই দেশের উন্নতি সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, আমরা প্রবৃদ্ধি যেমন বাড়িয়েছি তেমনি মূল্যস্ফীতি দু’অংকের ঘর থেকে ৫ দশমিক ৪ ভাগে নামিয়ে আনতে পেরেছি। যখন মূল্যস্ফীতি কম থাকে এবং উচ্চহারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয় তখন এর সুফলটা গ্রামের সাধারণ মানুষ পায়, যেটি এখান পাচ্ছে। বলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী এ সময় দারিদ্র প্রায় ৪০ ভাগের ওপর থেকে ২১ ভাগে নামিয়ে আনার কথা উল্লেখ করে বলেন, আমাদের লক্ষ্য আরো বেশি, এটিকে ১৪, ১৫ বা ১৬ ভাগে নামিয়ে আনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকে বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নটা যদি না হত তাহলে আপনাদের এতগুলো টেলিভিশন চ্যানেল কিন্তু মানুষ দেখতো না। কিন্তু এখন গ্রামের ঘরে ঘরে টেলিভিশন রয়েছে। হাটে বাজারে জনগণ টেলিভিশন দেখছে। কারণ, পেটে ভাত আছে, তারা কাজের সুযোগ পাচ্ছে, অর্থনৈতিকভাবে তারা সাবলম্বী হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে গ্রাজুয়েশন প্রাপ্তির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে একে ধরে রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, ২০২৪ সাল পর্যন্ত আমরা এই অর্জনগুলো ধরে রাখতে পারলে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতিটা স্থায়িত্ব লাভ করবে।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় আমাদের সম্পদের সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে নিয়েই বলেন, তারপরেও আমরা যেভাবে অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাচ্ছি তাতে করে ২০২১ সালের মধ্যে আমরা মধ্যম আয়ের দেশে এবং ২০৪১ সাল নাগাদ উন্নত সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হতে পারবো বলেই মনে করি।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় তার সরকারের শতবর্ষ মেয়াদি ‘ডেল্টা পরিকল্পনা-২১০০’এর প্রসঙ্গও উল্লেখ করে বলেন, জনসংখ্যা আমাদের বোঝা নয়, সম্পদ এবং তাদের কথা মাথায় রেখেই আমরা এই ডেল্টা পরিকল্পনাটা হাতে নিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় ’৯৬ পরবর্তী তার সরকারের বেসরকারি খাতকে উন্মুক্ত করে দেয়ার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, সে কারণেই তার সরকার এখন ৪১টি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে অনুমতি প্রদান করেছে এবং ৩০টি চ্যানেল এখন সম্প্রচারে রয়েছে।

জাতির পিতা আমাদের দেশ দিয়ে গেছেন এবং এই দেশকে গড়ে তোলাই এখন আমাদের দায়িত্ব উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী প্রাইভেট টিভি চ্যানেলগুলোর উদ্দেশ্যে বলেন, আমার এই কথাটা সবার কাছে পৌঁছে দেবেন যে, মানুষকে একটা কথা চিন্তা করতে হবে- সবকিছুতে সরকারের ওপর নির্ভরশীল হলে চলবে না।

তিনি বলেন, আমরা নিজেরা কতটুকু কি করতে পারলাম, নিজেরা কি করলাম, দেশের জন্য এবং নিজের জন্য কি করতে পারি বা যে এলাকায় বসবাস করি সে এলাকার জন্য কি করতে পারি, এলাকার মানুষের জন্য কি করতে পারি সে চিন্তাটাও মানুষের মধ্যে থাকতে হবে।

তিনি বলেন, মানুষের ভেতর একটা আত্মবিশ্বাস থাকতে হবে যে, আমাদের নিজেদের কাজ নিজেরা করবো এবং নিজেদের করার মতন সেই দক্ষতাও আমরা অর্জন করবো।

শেখ হাসিনা বলেন, সবসময় সরকারের মুখাপেক্ষী হয়ে নয় আমরা নিজেরাই নিজেদের দেশের উন্নয়ন করবো। আমি মনে করি এই চিন্তাটা দেশের মানুষের মধ্যে থাকতে হবে, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মাঝে।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী এটিসিও নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যক্ট -২০১৮’ নিয়ে নিজস্ব অভিমত ব্যক্ত করে বলেন, বস্তুনিষ্ট সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে এটি কোন বাধার সৃষ্টি করবে না। এ সময় উপস্থিত নেতৃবৃন্দ ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের প্রতি তাদের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেন।

প্রেস সচিব বলেন, এটিসিও নেতৃবৃন্দ এ সময় অনলাইন মিডিয়াগুলোকে একটি জবাবদিহিতার আওতায় আনার জন্যও প্রধানমন্ত্রীর প্রতি তাগিদ দেন।

বিস্তারিত

tarana-un24

গুজব সনাক্তে মন্ত্রণালয় কর্তৃক ৯ সদস্যের সেল গঠন

সরকার গুজব সনাক্তে ৯ সদস্যের একটি সেল গঠন করেছে। সেলের প্রধান করা হয়েছে তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. মিজানুর রহমানকে।

 

মঙ্গলবার তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে গুজব সনাক্তকরণ সেলের (Rumor Monitoring Cell) কার্যক্রম নির্ধারণ ও সহযোগিতা কার্যকর বিষয়ক আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এ তথ্য জানান।

পরে প্রতিমন্ত্রী পরিবর্তন ডটকমকে জানান, সেলের বাকি সদস্যদের নাম এখনো ঠিক হয়নি। দ্রুতই তা করা হবে। এরপর সংবাদমাধ্যমকে জানানো হবে।

সভায় তিনি বলেন, ‘তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে এই সেল নিয়মিত সোশ্যাল মিডিয়া পর্যবেক্ষণ করবে। শুধুমাত্র কোনটা গুজব, সে তথ্য দেবে। গুজবে মানুষ যেন বিভ্রান্ত না হন, সেজন্য দ্রুততার সঙ্গে কাজটি করা হবে।’

তারানা হালিম বলেন, ‘আইনের আশ্রয় নেয়া আমাদের কাজ নয়, মামলা করাও নয়। আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার পরামর্শ দেয়াও আমাদের এখতিয়ারবহির্ভূত। এই সেলের কাজই হবে, গুজব সনাক্ত করে তথ্য দেয়া।’

এই সেল কি আজ থেকেই আনুষ্ঠানিকভাবে কাজ শুরু করল— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কাজ আসলে আগেই ইনফর্মালি শুরু হয়েছে। কিন্তু, আমরা যেভাবে চাচ্ছি, সেভাবে করতে হলে আরেকটু মনোযোগ দিয়ে এগোতো হবে। আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা যেদিন প্রথম গুজব সম্পর্কে জানাতে পারব, সেদিন থেকেই আমরা মনে করব সফলতার পথে পা দিয়েছি। তার আগ পর্যন্ত আমি বলতে চাই না, আমরা কাজ শুরু করেছি।’

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে গুজব ঠেকাতে এই সেল গঠন কিনা— এমন প্রশ্নর জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘না, তেমনটি না। গুজবের বিরুদ্ধে কেউ কাজ করছে না তা কিন্তু নয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট আগে থেকেই সরাসরি কাজ করছে। এ-টু-আই তাদের মতো করে কাজ করছে। আমার মনে হয়েছে, তথ্য মন্ত্রণালয়েরও এতে সম্পৃক্ত হওয়া প্রয়োজন। তথ্য মন্ত্রণালয় সব তথ্যের উৎস, আমরা তথ্য বিতরণও করব। তাহলে কেন এখানে তথ্য মন্ত্রণালয়ের ভূমিকা থাকবে না? মূলত এ ভাবনা থেকেই সম্পৃক্ত হচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘কোন গুজব অনলাইনে ছড়িয়ে বেড়াচ্ছে, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করছে, রাষ্ট্রকে বিব্রতকর অবস্থায় ফেলছে, অসত্য তথ্য দিয়ে কোন আন্দোলন উস্কে দেয়া হচ্ছে, এ ধরনের গুজবগুলো আমরা সনাক্ত করব। এ কাজে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বিভাগগুলো আমাদের সহযোগিতা করবে।’

তারানা হালিম বলেন, ‘একেবারে প্রত্যন্ত অঞ্চলে যে গুজবগুলো ছড়ায়, সেসব এলাকার ওসিদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দেয়া হবে। সেগুলো গুজব কিনা তথ্য মন্ত্রণালয়ে ফোকাল পয়েন্ট তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ও দ্রুততার সঙ্গে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করবে। এরপর সেটি গুজব না হলে আমাদের কোনো কাজ থাকবে না। গুজব হলেই আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাব, এটি গুজব।’

বিস্তারিত

microsoft-uttaranews24

বাংলাদেশে মাইক্রোসফট স্কেলআপ যাত্রা শুরু

রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে প্রায় ১শটির মতো স্টার্টআপের উপস্থিতিতে সম্প্রতি বাংলাদেশের স্টার্টআপগুলোর জন্য ‘মাইক্রোসফট স্কেলআপ’ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছে মাইক্রোসফট। স্থানীয় স্টার্টআপগুলোকে মাইক্রোসফট মার্কেট প্লেসের মাধ্যমে বৈশ্বিক ইকোসিস্টেমের সঙ্গে যুক্ত করাই এ উদ্যোগের লক্ষ্য। এ ছাড়াও, এ কর্মসূচির মাধ্যমে স্টার্টআপগুলোকে কারিগরি সহায়তা, প্রশিক্ষণ ও কমিউনিটি অ্যাসিসটেন্স প্রদান করা হবে।
প্রতিষ্ঠানটি ‘মাইক্রোসফট স্কেলআপ’ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আগামী দুই বছরে বিশ্বব্যাপী ৫০ কোটি মার্কিন ডলার বিনিয়োগের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছে। এ কর্মসূচি ‘সিরিজ এ’ স্টার্টআপগুলোকে সহায়তার লক্ষ্যে কাজ করবে এবং মাইক্রোসফটের সঙ্গে যৌথ সম্পৃক্ততা (কো-সেল) এবং স্টার্টআপগুলোর মাইক্রোসফট টেকনোলজি, ক্রেডিট ও মেন্টরশিপ গ্রহণের সুযোগ করে দিবে।
তরুণ ডিজিটালের যৌথ সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত ‘মাইক্রোসফট স্কেলআপ’- এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও নেটওয়ার্কিং সেশনে উপস্থিত ছিলেন মাইক্রোসফট ফর স্টার্টআপস’র মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকা (এমইএনএ) এবং সার্কের কান্ট্রি হেড লাতিকা এস পাই এবং মাইক্রোসফট বাংলাদেশ, মিয়ানমার, নেপাল, ভুটান ও লাওসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোনিয়া বশির কবির।
অনুষ্ঠানে লাতিকা পাই ‘মাইক্রোসফট স্কেলআপ’- কর্মসূচি নিয়ে আলোচনা করেন এবং প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেন। এ সেশনে এ কর্মসূচির বিভিন্ন প্রেক্ষিত নিয়ে আলোচনা হয়।
অনুষ্ঠানে লাতিকা এস পাই বলেন, ‘বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় স্টার্টআপ ইকোসিস্টেম রয়েছে। এখানে শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, জ্বালানি ও শক্তি, অনুষ্ঠান ব্যবস্থাপনা, খাবার সরবরাহ, আইওটি ও কৃষিসেবা নিয়ে স্টার্টআপ রয়েছে এবং স্টার্টআপগুলো একসঙ্গে দেশের বিদ্যমান নানা সমস্যার সমধানে কাজ করতে পারে। মাইক্রোসফট এখানে উদ্যোক্তা ইকোসিস্টেম উন্নয়নে কাজ করবে এবং সম্ভাবনাময় এসব স্টার্টআপের ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধিতে সহায়তা করবে। মাইক্রোসফটে, আমাদের লক্ষ্য আরও বেশি কিছু অর্জনে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করা এবং আমাদের এ লক্ষ্যের অংশ হিসেবে আমরা বাংলাদেশের নির্বাচিত ‘এন্টারপ্রাইজ-রেডি স্টার্টআপ’ গুলোকে সহায়তা প্রদান করবো।’
সোনিয়া বশির কবির বলেন, ‘মাইক্রোসফট, আরও বেশি কিছু অর্জনে মানুষের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যের সাথে সঙ্গতি রেখে সম্প্রতি মাইক্রোসফট স্কেলআপ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছে। এটা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক কেননা আমাদের এখানে বেশ কয়েকটি স্টার্টআপ উল্লেখযোগ্যভাবে কাজ করছে এবং বাইরের অর্থ লগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বিনিয়োগ পেয়েছে। ‘মাইক্রোসফট ফর স্কেলআপস’ উদ্যোগের মাধ্যমে আমাদের লক্ষ্য স্টার্টআপগুলোর প্রবৃদ্ধি। আমাদের এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আমরা সম্ভাবনাময় ‘এন্টারপ্রাইজ-রেডি’ স্থানীয় স্টার্টআপগুলো নির্বাচিত করবো এবং আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে বৈশ্বিক মার্কেটপ্লেস ও বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের সাথে তাদের যুক্ত হতে নির্দেশনাগত সহায়তা করবো। আমাদের লক্ষ্য এ স্টার্টআপগুলোকে ইউনিকর্নে (১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যমানের প্রতিষ্ঠানে) পরিণত করা। এ কর্মসূচি আমাদের স্টার্টআপ কমিউনিটিতে নতুন মাত্রা ও সঞ্চালন নিয়ে আসবে এটা নিয়ে আমি রোমাঞ্চিত।’
মাইক্রোফটের গ্রোথ প্রোগ্রাম কো-মার্কেটিং ও কো-সেলিং- এর সুযোগ গ্রহণের সামর্থ রয়েছে এবং নিজেদের অবকাঠামো উন্নয়নের ও ব্যবসা প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে এমন সব স্টার্টআপগুলোকে সহায়তাদানের বৈশ্বিক কর্মসূচি ‘মাইক্রোসফট স্কেলআপ’।
এ উদ্যোগ বিটুবি স্টার্টআপগুলো নিয়ে কাজ করছে। এ কর্মসূচির মাধ্যমে, প্রাথমিক নির্বাচনের পর বিশেষজ্ঞগণ নির্বাচিত স্টার্টআপগুলোর বিশ্লেষণ করবেন। ব্যবসায়িক কৌশল ও অবকাঠামোর উন্নয়নের মাধ্যমে টেকসই অবস্থা অর্জনে নানা সমস্যা শনাক্ত করে এর সমাধান নিয়ে কাজ করবেন বিশেষজ্ঞরা।

বিস্তারিত

facebook crime @uttaranews24

এবার গোপনে শিশুদের তথ্য সংগ্রহ করছে ফেইসবুক!

শুধু বড়দের তথ্যই নয়, ‘মেসেঞ্জার কিডস’ অ্যাপ ব্যবহারকারী শিশুদের তথ্যও গোপনে সংগ্রহ করছে ফেইসবুক। এ জন্য শিশুদের অভিভাবকদের অনুমতি নেওয়ারও প্রয়োজন মনে করে না তারা। এর মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগের সাইটটি শিশু অনলাইন গোপনীয়তা সুরক্ষা আইন লঙ্ঘন করছে। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ট্রেড কমিশনের কাছে এ অভিযোগ করেছে শিশুদের অধিকার নিয়ে কাজ করা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য না করলেও ফেইসবুক জানিয়েছে, ‘মেসেঞ্জার কিডস’-এ কোনো বিজ্ঞাপন প্রচার বা ব্যবহারকারীদের তথ্য সংগ্রহ করা হয় না। তবে সেবা পরিচালনার স্বার্থে ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করা হয়।

‘মেসেঞ্জার কিডস’ অ্যাপটি মূলত ‘মেসেঞ্জার’-এর শিশুতোষ সংস্করণ। অ্যাপটিতে বেশ কঠোরভাবে অভিভাবকদের নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা যুক্ত করা হয়েছে। আর তাই অ্যাপটি ডাউনলোড করলেই সরাসরি ব্যবহার করা যায় না। শুধু অভিভাবকদের ফেইসবুক অ্যাকাউন্টের লিংক যুক্ত করে ব্যবহার করতে হয়। শুধু তা-ই নয়, অভিভাবকদের পরিচিত বা নির্বাচিত বন্ধুরা ছাড়া অন্য কারো সঙ্গে বার্তা বা ভিডিও বিনিময়ও করা যায় না। ফলে শিশুদের অনলাইন কার্যক্রমের ওপর নজর রাখার সুযোগ মিলে থাকে।

সূত্র : ডেইলি মেইল

বিস্তারিত

জাতীয় সংসদ

৩২ ধারা বহাল রেখে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রতিবেদন সংসদে

জাতীয় সংসদে উত্থাপিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল-২০১৮’ এর বহুল আলোচিত ৩২ ধারা বহাল রেখে সংসদে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। আজ সোমবার রাতে সংসদীয় কমিটির সভাপতি মো. ইমরা আহমেদ প্রতিবেদন সংসদে উপস্থাপন করেন।

বিলের ৩২ (১) ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি অফিশিয়াল সিক্রেসি এ্যাক্টের আওতাভূক্ত অপরাধ কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল নেটওযার্ক বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক মাধ্যমে সংঘটন করেন বা করিতে সহায়তা করেন তাহা হইলে তিনি অনধিক ১৪ বছরের কারাদন্ড বা অনধিক ২৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দন্ডিত হবেন। ৩২ (২) ধরায় বলা হয়েছে, যদি কোন ব্যক্তি উপধারা-১ এ উল্লিখিত অপরাধ দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুনঃ সংঘটন করেন, তাহা হইলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, বহুল আলোচিত ওই ধারার বিষয়ে আপত্তি জানিয়ের আসছিলো সংবাদপত্রগুলোর সম্পাদকদের সংগঠন এডিটরস কাউন্সিল, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) এবং বেসরকারি টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন-অ্যাটকোরসহ সকল স্টেকহোল্ডাররা। তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন) এর ২১, ২৫, ২৮, ৩১, ৩২ ও ৪৩ ধারা সম্পর্কে তাদের আপত্তি রয়েছে। বিলের ওই ছয়টি ধারা বিদ্যমান থাকলে স্বাধীন সাংবাদিকতায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। বিষয়টি নিয়ে সংসদীয় কমিটির সঙ্গে তাদের একাধিক বৈঠক হলেও শেষ পর্যন্ত তাদের প্রস্তাব আমলে নেওয়া হয়নি।

বিলের ২৫ ধারা নিয়েও আপত্তি তোলা হয়। সংসদীয় কমিটির সুপারিশকৃত বিলের ২৫ ধারায় আক্রমাণাত্তক, মিথ্যা ও ভীতি প্রদর্শন, তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ, ইত্যাদি বিষয়ে (ক) উপধারায় বলা হয়েছে, যদি কোন ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত ভাবে বা জ্ঞাতসারে, এমন কোন তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ করেন, যাহা আক্রমণাত্মক বা ভীতি প্রদর্শক অথবা মিথ্যা বলিয়া জ্ঞাত থাকা সত্ত্বেও, কোনো ব্যক্তিকে বিরক্ত, অপমান, অপদস্ত বা হেয় প্রতিপন্ন করিবার অভিপ্রায়ে কোন তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ বা প্রচার করেন, বা খ) রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি বা সুনাম ক্ষুন্ন করিবার, বা বিভ্রান্তি ছড়াইবার, বা তদুদ্দেশ্যে অপপ্রচার বা মিথ্যা বলিয়া জ্ঞাত থাকা সত্ত্বেও, কোনো তথ্য সম্পুর্ণ আ আংশিক বিকৃত আকারে প্রকাশ, বা প্রচার করেন বা করিতে সহায়তা করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির অনুরুপ কার্য হইবে একটি অপরাধ। এই অপরাধের শাস্তি অনধিক ৩ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুন অপরাধের জন্য ৫ বছরের কারাদণ্ড ও ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

বিলের ২১ ধারায় নতুন বিধান যুক্ত করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, যদি কোন ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোন প্রকার প্রপাগন্ডা ও প্রচার চালানো বা উহাতে মদদ প্রদান করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুরুপ কার্য ইইবে একটি অপরাধ।’ এই অপরাধের শাস্তি অনধিক ১০ বছরের কারাদন্ড বা অনধিক ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা বা উভয়দন্ডের বিধান রাখা হয়েছে। দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুন অপরাধের জন্য যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রুপকল্প ২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মিাণের লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ও নিরাপদ ব্যববহার আবশ্যক বর্তমান বিশ্বে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যপক ব্যবহারের মাধ্যমে এর সুফল ভোগের পাশাপাশি অপপ্রয়োগও উল্ল্যেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে সাইবার অপরাদের মাত্রাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

এতে বলা হয়েছে, জাতীয় ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও ডিজিটাল অপরাধসমূহের প্রতিকার, প্রতিরোধ, দমন, সনাক্তকরণ, তদন্ত এবং বিচারের উদ্দেশ্যে এ আইন প্রণয়ন অপরিহার্য। সাইবার তথা ডিজিটাল অপরাধের কবল থেকে রাষ্ট্র এবং জনগণের জানমাল ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান এ আইনের অন্যতম লক্ষ্য। আরো বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নকে প্রকারান্তরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলার পুনর্জাগরণ বলা যেতে পারে। এই মহান স্বপ্নদ্রষ্টার সোনার বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারই যোগ্য উত্তরসুরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রুপকল্প ২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মিাণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ অন্যতম সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

উল্লেখ্য, বিভিন্ন মহলের আপত্তি সত্ত্বেও গত ৯ এপ্রিল বহুল আলোচিত ’ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল-২০১৮’ জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। বিলটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। এরআগে গত ২৯ জানুয়ারি খসড়া আইনটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। ব্যাপক সমালোচিত ৫৭ ধারাসহ কয়েকটি ধারা তথ্য প্রযুক্তি আইন থেকে সরিয়ে সেগুলো আরো বিশদ আকারে যুক্ত করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে। 

উত্থাপিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল-২০১৮’ এর বহুল আলোচিত ৩২ ধারা বহাল রেখে সংসদে প্রতিবেদন জমা দিয়েছে ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। আজ সোমবার রাতে সংসদীয় কমিটির সভাপতি মো. ইমরা আহমেদ প্রতিবেদন সংসদে উপস্থাপন করেন।

বিলের ৩২ (১) ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি অফিশিয়াল সিক্রেসি এ্যাক্টের আওতাভূক্ত অপরাধ কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল নেটওযার্ক বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক মাধ্যমে সংঘটন করেন বা করিতে সহায়তা করেন তাহা হইলে তিনি অনধিক ১৪ বছরের কারাদন্ড বা অনধিক ২৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দন্ডিত হবেন। ৩২ (২) ধরায় বলা হয়েছে, যদি কোন ব্যক্তি উপধারা-১ এ উল্লিখিত অপরাধ দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুনঃ সংঘটন করেন, তাহা হইলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, বহুল আলোচিত ওই ধারার বিষয়ে আপত্তি জানিয়ের আসছিলো সংবাদপত্রগুলোর সম্পাদকদের সংগঠন এডিটরস কাউন্সিল, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) এবং বেসরকারি টেলিভিশন মালিকদের সংগঠন-অ্যাটকোরসহ সকল স্টেকহোল্ডাররা। তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট (ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন) এর ২১, ২৫, ২৮, ৩১, ৩২ ও ৪৩ ধারা সম্পর্কে তাদের আপত্তি রয়েছে। বিলের ওই ছয়টি ধারা বিদ্যমান থাকলে স্বাধীন সাংবাদিকতায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। বিষয়টি নিয়ে সংসদীয় কমিটির সঙ্গে তাদের একাধিক বৈঠক হলেও শেষ পর্যন্ত তাদের প্রস্তাব আমলে নেওয়া হয়নি।

বিলের ২৫ ধারা নিয়েও আপত্তি তোলা হয়। সংসদীয় কমিটির সুপারিশকৃত বিলের ২৫ ধারায় আক্রমাণাত্তক, মিথ্যা ও ভীতি প্রদর্শন, তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ, ইত্যাদি বিষয়ে (ক) উপধারায় বলা হয়েছে, যদি কোন ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত ভাবে বা জ্ঞাতসারে, এমন কোন তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ করেন, যাহা আক্রমণাত্মক বা ভীতি প্রদর্শক অথবা মিথ্যা বলিয়া জ্ঞাত থাকা সত্ত্বেও, কোনো ব্যক্তিকে বিরক্ত, অপমান, অপদস্ত বা হেয় প্রতিপন্ন করিবার অভিপ্রায়ে কোন তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ বা প্রচার করেন, বা খ) রাষ্ট্রের ভাবমূর্তি বা সুনাম ক্ষুন্ন করিবার, বা বিভ্রান্তি ছড়াইবার, বা তদুদ্দেশ্যে অপপ্রচার বা মিথ্যা বলিয়া জ্ঞাত থাকা সত্ত্বেও, কোনো তথ্য সম্পুর্ণ আ আংশিক বিকৃত আকারে প্রকাশ, বা প্রচার করেন বা করিতে সহায়তা করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির অনুরুপ কার্য হইবে একটি অপরাধ। এই অপরাধের শাস্তি অনধিক ৩ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুন অপরাধের জন্য ৫ বছরের কারাদণ্ড ও ৫ লক্ষ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

বিলের ২১ ধারায় নতুন বিধান যুক্ত করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, যদি কোন ব্যক্তি ডিজিটাল মাধ্যমে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোন প্রকার প্রপাগন্ডা ও প্রচার চালানো বা উহাতে মদদ প্রদান করেন, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনুরুপ কার্য ইইবে একটি অপরাধ।’ এই অপরাধের শাস্তি অনধিক ১০ বছরের কারাদন্ড বা অনধিক ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা বা উভয়দন্ডের বিধান রাখা হয়েছে। দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুন অপরাধের জন্য যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও এক কোটি টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত রুপকল্প ২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মিাণের লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ও নিরাপদ ব্যববহার আবশ্যক বর্তমান বিশ্বে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যপক ব্যবহারের মাধ্যমে এর সুফল ভোগের পাশাপাশি অপপ্রয়োগও উল্ল্যেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে সাইবার অপরাদের মাত্রাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

এতে বলা হয়েছে, জাতীয় ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ ও ডিজিটাল অপরাধসমূহের প্রতিকার, প্রতিরোধ, দমন, সনাক্তকরণ, তদন্ত এবং বিচারের উদ্দেশ্যে এ আইন প্রণয়ন অপরিহার্য। সাইবার তথা ডিজিটাল অপরাধের কবল থেকে রাষ্ট্র এবং জনগণের জানমাল ও সম্পদের নিরাপত্তা বিধান এ আইনের অন্যতম লক্ষ্য। আরো বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নকে প্রকারান্তরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলার পুনর্জাগরণ বলা যেতে পারে। এই মহান স্বপ্নদ্রষ্টার সোনার বাংলার স্বপ্ন বাস্তবায়নে তারই যোগ্য উত্তরসুরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রুপকল্প ২০২১ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মিাণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ অন্যতম সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

উল্লেখ্য, বিভিন্ন মহলের আপত্তি সত্ত্বেও গত ৯ এপ্রিল বহুল আলোচিত ’ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল-২০১৮’ জাতীয় সংসদে উত্থাপন করেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। বিলটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। এরআগে গত ২৯ জানুয়ারি খসড়া আইনটির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। ব্যাপক সমালোচিত ৫৭ ধারাসহ কয়েকটি ধারা তথ্য প্রযুক্তি আইন থেকে সরিয়ে সেগুলো আরো বিশদ আকারে যুক্ত করে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করা হয়েছে। 

বিস্তারিত

Next
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • 10
  • 11
  • 12
  • 13
  • 14
  • 15
  • 16
  • 17
  • 18
  • 19
  • 20
  • 21
  • 22
  • 23
  • 24
  • 25
  • 26
  • 27
  • 28
  • 29
  • 30
  • 31
  • 32
  • 33
  • 34
  • 35
  • 36
  • 37
  • 38
  • 39
  • 40
  • 41
  • 42
  • 43
  • 44
  • 45
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত

৪৫ নং ওয়ার্ডে আলালের টিফিন ক্যারিয়ার মার্কার গণজোয়ার!

একুশের প্রথম প্রহরে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানালো ইউওবি

উত্তরা সেন্ট্রাল চেস ক্লাবের দুলাল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন 

মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে সন্ধানী স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচী অনুষ্ঠিত

বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে বি সি আই কলেজ বন্ধু সভার ফ্রি চিকিৎসা সেবা কেন্দ্র

উত্তরের ঢাকাকে ‘ডিজিটাল’ ঘোষণা করে আতিকের ইশতেহার

৫১ নং ওয়ার্ডে তরুণ প্রার্থী জুয়েলের প্রচারণায় ব্যাপক সাড়া

টিফিন ক্যারিয়ারে প্রার্থী আবুল হোসেনের নির্বাচনী প্রচারণা ও গণসংযোগ

চন্ডালভোগে কাউন্সিলর প্রার্থী নাসির উদ্দিনের পথসভা

উদযাপিত হলো শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন ডে ২০১৯

৫১ নং ওয়ার্ডের বিভিন্নস্থানে ঠেলাগাড়ি প্রার্থীর পোস্টার ছিড়ে ফেলা হচ্ছে

আাগামী মাসের ১৫, ১৬ ও ১৭ তারিখ তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমা

নেত্রকোণায় চার সাংবাদিকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগ ভিত্তিহীন

বিশ্ব ইজতেমার ম্যাপ ও জেলা দায়িত্বশীলদের তালিকা প্রকাশ

এগিয়ে চলছে উত্তরা লেকের কার্যক্রম, দক্ষিণের ৮০ ভাগ কাজ সম্পন্ন

টঙ্গীতে গাছ কেটে সরকারী জায়গা দখলের অভিযাগ

নদী দখলকারীরা নির্বাচন করার ও ঋণ পাওয়ার অযোগ্য: হাইকোর্ট

উত্তরায় শুরু হয়েছে আমিন মোহাম্মদের আবাসন মেলা ২০১৯

সাতক্ষীরা উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী বাছাইয়ে অনিয়মের অভিযোগ

ঢাকাকে কাঁদিয়ে বিপিএলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা

  • প্রচ্ছদ
  • আমাদের পরিবার
  • বিজ্ঞাপন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত উত্তরা নিউজ
২০১৩-২০১৬

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ তারেকউজ্জামান খান
বাড়িঃ ১২৫(৩য় তলা), রানাভোলা এভিনিউ রোড, সেক্টরঃ ১০,
উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা-১২৩০
মোবাঃ ০১৭১২২৬৩৮৯৬
ই-মেইলঃ info@uttaranews24.com, uttaranewsbd24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি